১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লবের পর ইরানের নারীদের মধ্যে সাক্ষরতার হার আড়াই গুণ বেড়েছে। লিটারেসি মুভমেন্ট অর্গানাইজেশনের প্রধান আবদোলরেজা ফুলদভান্দ এই তথ্য জানান। খবর ইসনারতিনি বলেন, গত ৪৫ বছরে ৮ লাখ বন্দী সহ ১ কোটি ১০ লাখ নারী সাক্ষর হয়ে উঠেছে।
দেশের উন্নয়নের জন্য সাক্ষরতার তাৎপর্য তুলে ধরে ফুলদভান্দ বলেন, ইরানি বছর ১৩৫৫ (মার্চ ১৯৭৬ থেকে মার্চ ১৯৭৭) থেকে বর্তমান সময়ে সাক্ষরতার হার ৪৭ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে ৯৭ শতাংশে উন্নীত হয়েছে, যা জাতীয় এবং বিশ্ব উভয় ক্ষেত্রেই তাৎপর্যপূর্ণ।
ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, সাক্ষরতা মানে শুধু পড়া লেখা নয়; এটি এমন দক্ষতাকে বোঝায় যা ব্যক্তিকে তার সমস্যাগুলি কার্যকরভাবে সমাধান করতে এবং বিভিন্ন পরিস্থিতিতে নিজেদের মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে সক্ষম করে তোলে।(মাহফুজুল ইসলাম)